এখনো ‘সিন্ডিকেট’ বহাল, নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে দিশাহারা মানুষ

আত্মপক্ষ বিচারপ্রয়োজনিয় দ্রাব্য দাম নিয়ন্ত্রণ, ব্যাবস্থাপনা সহ বিভিন্ন প্রতিবাদে আজ নির্বাচনের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলীয় জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায়- সমাবেশ-সমাবেশ করে কমলিউড পার্টি (সিবি)

 পছন্দ কমিউস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন শান্তির দুই মাস পার হতে পারে চলমান নিয়ন্ত্রণের কোনো খবর নেই। সিন্ডিকেট বহাল আছে। নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে মানুষ দিশাহারা। বলেছেন, কীটনাশকের দামসার হয়েছে। কৃষিপণ্যের মূল্যের মূল্য। কৃষক খেতমজুরের স্বার্থে কোনো আলোচনা করা হচ্ছে। জাতীয় নূনতম মজুরি নিয়ে আলোচনা নেই। সাম্প্রদায়িক অপশক্তির অনুরোধ সরকারের কাছে নতজানু হচ্ছে।

আজ ভোটে রাজনৈতিক জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশে সিপিবির বাররাবল কথা বলেন।

আত্মদসতার বিচার, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, রব্যবস্থা, আইন শাসনব্যবস্থা সর্বজনজীবনে, শান্তি সম্প্রীতি নিবার্চন, দুর্নীতি-লুপা-লূপা-লতাখলদার, পাচার টাকা-খেলাপি মালিক, শ্রমিক জাতীয় নূতমন মজুরি, কৃষক ও তমখেজুরের স্বার্থে এখানে প্রণয়ন সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

সমাবেশে বকারা বলেন, স্বৈরাচারের পতন ঘট পাকিস্তান সর্বত্র মুক্তি হয়নি। অনেক জায়গায় একপাড়দারের বিকল্প পুঁজিবাজার জায়গা নিচ্ছে। জনজীবনের শান্তি ফিরে আসে। দেশের সর্বত্র ধর্ম ও জাতিসত্তা ঘুড়দের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং নির্ঘ্নে আন্দোলন আবির্ভাবের সম্বন্ধে নিশ্চয়তা দিতে সরকারকে স্থানীয় এলাকা বলে, এ জন্য এলাকায় এলাকায় পরিবেশ তৈরি হবে। এ সময় যদি তৎপরতা করার দুঃসহস দেখায়, তাদের চিহ্নিত কেউ কঠোর অপরাগ ব্যবস্থা করতে হবে।

বিভিন্ন সহ নগরীতে জলজট-জট-জট-এর জন্য তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে সিপিবির বিরারা বলেন, অতীতের শাকেরা উন্নয়নের গণগণকে সম্পৃক্ত না করে প্রমাণিত হলে এক– এক প্রজেক্ট নিয়ে আমার পকেট ভারী করেছে। এ সময় তারা তোমার সক্ষমতা নেই। এই সরকার সমস্যার সমাধান করতে চাইলে, আশা করা যায় না। তবে কেন সমস্যা সমাধানের কার্যক্রম শুরু করা যায়? এটা জানতে হবে।

পাচারের টাকা ফেরত, খেলাপিতে দেখা যাবে তিনি বলেন, বিগত সরকার মুক্ত বাজারেরপাপ লুটপাটের ধারায় এই অর্থনীতিকে বোঝানো হয়েছে। তারই অনিবার্য পরিণত হয়েছিল এই দুর্নীতি-লুটপাট, আর দুর্বৃত্ত রাজনীতিক। সিপিবি কর্তার এই লুটপা ধারার অর্থনীতিতে পরিবর্তন করে এবং মানুষের স্বার্থে সমাজতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ধারার মুখে অভিমুখ জানায়।

সিপিবির মহম্মদ শাহ আলমের নেতৃত্বে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় নিয়ন্ত্রণে দেননি সাধারণ রুহিন হোসেন (প্রিন্স সহ সাধারণ পার্টির মিহির ঘোষিত সদস্য, কাজী সাজা জহির, জলি তালুকদার, সাজেদুল প্রমুখ।

সমাবেশের পথ একটি মিছিলে বিভিন্ন স্থানে অবস্থানের কারণে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে সিপিবির কার্যালয় শেষ হয়। সিপিবির উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় আজ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং আগামীকালও জেলা-উপজেলায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে দল পার্টির পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হয়েছে।